২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ❑ ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৮ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি ❑ রবিবার

১৩ ডিসেম্বর মানিকগঞ্জের বিজয়

অনলাইন ডেস্ক, অধিকরণ ডট কম

অধিকরণ অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি অনুসরণ করুন

বিজ্ঞাপন

রুহুল ইসলাম টিপু:

মানব জন্মমাত্র অর্জন হয় দুটো ঋণ : মাতৃঋণ ও পিতৃঋণ। শোধ করা যায় না। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম দেশ-মা বাংলাদেশ। সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধারা জীবনের বিনিময়ে উপহার দিয়েছেন প্রিয় দেশ। পিতৃঋণ মাতৃঋণের ন্যায় মুক্তিযোদ্ধাদের ঋণ পরিশোধ সম্ভব নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্ব এবং আত্মোৎসর্গকে স্মরণে না আনা এ দেশের সন্তান হিসেবে পাপ। স্বাধীনতার ঘোষণা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হতে কার্যকর হয়। নতুন রাষ্ট্র হিসেবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ- লাল সবুল এর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ১০ এপ্রিল ১৯৭১ এ প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠা লাভ করে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করা হয় অস্থায়ী সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে। মুক্তিযুদ্ধ এবং ’৭১ ঘিরে নানান আবেগ স্মৃতি কান্না উচ্ছ¦াস আনন্দ দেশের পরতে পরতে জড়িয়ে আছে। আমি মানিকগঞ্জের সন্তান। ১৮৪৫-১৮৫৫ এ আমরা ফরিদপুর জেলার ভিতর ছিলাম। চলে আসি ঢাকা জেলায়- মানিকগঞ্জ মহকুমা হিসেবে। সময় ১৮৫৬ হতে ১৯৮৪ সালের ৩০ ফেব্রæয়ারি। মানিকগঞ্জ ০১ মার্চ ১৯৮৪ হতে জেলা হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

বিজ্ঞাপন

১৯৭১ সালের ১৩ ডিসেম্বর মানিকগঞ্জ হানাদার মুক্ত হয়। ১৯৭১ সালে আমার বয়স চার। মানিকগঞ্জ শহরে জন্মগ্রহণ। বাবা বলেন, ৭১ এর প্রথম দিকে ছিলাম দাশড়ার জামান মঞ্জিলে। জামান কাকাদের ভাড়া বাসায়। মানিকগঞ্জ শহরে হানাদার বাহিনী ঢুকে পড়লে সেই রাতেই প্রথমে চলে যাই গ্রামে। নয়াকান্দি বাড়ইল হয়ে ঝিটকা নানা বাড়িতে। পরে দ্রæতই শহরে বাবা আমাদের নিয়ে আসেন নতুন বাসায়। বর্তমান পৌর ভবনের পশ্চিমে মাতৃসদন হাসপাতালের দক্ষিণে তৎসময়ের ডা: ভুপেশ শিকদার এর বাড়িতে। মুক্তিযুদ্ধে আমার বাবাও দিয়েছিলেন সাহসিকতার পরিচয়; রেখে ছিলেন অবদান। তিনি সরকারি কৃষি বিভাগের এক সামান্য করণীক মাত্র। চাকুরি’র সুবাদে নিজের নাম পদবি বাংলা ও ইংরেজিতে লিখে টাঙিয়ে রাখেন ডা: ভূপেশ শিকদারের বাড়ির সামনে। ’৭১ এ আগলে রেখেছিলেন ডা: ভুপেশ শিকদারের বাড়ি এবং পরিবারকে। মুক্তিযুদ্ধের নানান তথ্য ও আঙ্গিক তল্লাশে খুঁজে পাই ড. মীর ফেরদৌস হোসেন এর ‘মুক্তিযুদ্ধের কিশোর ইতিহাস মানিকগঞ্জ জেলা’ বই। স্মৃতিতে ভেসে উঠে মানিকগঞ্জের মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধকালীন নেতৃত্ব। বর্বরোচিত হত্যাকান্ড নিপীড়ন ও অত্যাচারের ভয়াবহতা। ২৫ মার্চের কালো রাত্রির বর্বরতার সংবাদে মানিকগঞ্জে বিপ্লবী পরিষদের সকল সদস্যদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে ক্যাপ্টেন (অব.) আব্দুল হালিম চৌধুরীকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য সার্বিক দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ২৫ মার্চ রাতেই কমান্ড কাউন্সিলের নির্দেশে মানিকগঞ্জ শহরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধারা শক্তিশালী প্রস্তুতিমূলক ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। উদ্ভুত পরিস্থিতির চাপে মহকুমা প্রশাসন মানিকগঞ্জ সরকারি ট্রেজারিতে সংরক্ষিত আগ্নেয়াস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে তুলে দিতে সম্মত হলে; ক্যাপ্টেন (অব.) আব্দুল হালিম চৌধুরী দক্ষিণ সেওতা তাঁর বাড়িতে নিয়ে যান। বীর মুক্তিযোদ্ধা তোবারক হোসেন লুডু জানান, ঐ রাতেই তিনি তিনটি রাইফেল এবং ১৫ রাউন্ড গুলি পেয়েছিলেন। পরে মহকুমা প্রশাসন চাপ সৃষ্টি করেছিলেন অস্ত্র জমা দেওয়ার জন্য। যুক্তি ছিলো পাকিস্তানি সেনাবাহিনী শহরে প্রবেশ করে ট্রেজারিতে সংরক্ষিত অস্ত্রের সন্ধান না পেলে পুরো শহরে গণহত্যা চালাবে। ১৯৭১ সালের ৮ এপ্রিল ভোর ৪ টার দিকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী মানিকগঞ্জ শহরে প্রবেশ করে।

মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপ্তি ও গভীরতা মাপা এ সময় মাপা সম্ভব নয়। শুধু আলোকপাত করা যেতে পারে। মানিকগঞ্জ সদর থানার যোগমায়া, ভানু মাস্টার ও গোলাম কিবরিয়া তজু হত্যাকান্ডের শিকার হন। গোলাম কিবরিয়া তজু ছিলেন দেবেন্দ্র কলেজের ছাত্র সংসদের ছাত্রলীগ থেকে নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। তজুকে গ্রেফতার করে সিঙ্গাইর চারিগ্রাম হতে। বীর মুক্তিযোদ্ধা তজুকে নিয়ে বেয়নেটের খোঁচায় ক্ষত বিক্ষত করে ঢাকা-আরিচা সড়কের পাশে ফেলে দেওয়া হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি এবং দুই মাস মৃত্যুর সাথে লড়ে তজু শহীদ হন। তরা ফেরিঘাটে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ৪ জন কর্মচারীকেও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। মানিকগঞ্জে ঘাতক দালাল বাহিনী গঠিত হবার পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী তাদের সহযোগিতায় থানা সদরে বিভিন্ন অ ল থেকে লোকজন ধরে এনে কালীগঙ্গা নদীর পাড়ে হত্যা করে পানিতে ভাসিয়ে দেয়।

সিঙ্গাইর-মানিকগঞ্জ সংসদীয় আসনের তদানীন্তন প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য ডা. মীর আবুল খায়ের ওরফে ঘটু ডাক্তার এর কথা, ‘আমি যুদ্ধের প্রয়োজনে অস্ত্র সংগ্রহের জন্য ভারত গেলে আমার পরিবারবর্গ দালালদের ভয়ে নিজ বাড়িতে অবস্থান করতে পারেন নাই।’ সিঙ্গাইর থানার রামনগর গ্রামের হত্যাকান্ড; দালালদের সহযোগিতায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ডা. কালিপদসহ তাঁর পরিবারের সাতজনকে হত্যা করে বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। ২৯ অক্টোবর গোলাইডাঙ্গার যুদ্ধ সংঘটিত হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধে ৭৫ জন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্য নিহত হয়। আক্রোশবশত: যুদ্ধের পরের দিন গোলাইডাঙ্গা গ্রামে অগ্নিসংযোগ করে প্রায় সম্পূর্ণ গ্রামটি ভস্মীভূত করে। অনেক নিরীহ লোককে হত্যা করা হয়।

স্বাধীনতাযুদ্ধের পর সাটুরিয়া হাটের নিকট মো. মনোয়ার হোসেনের পরিত্যক্ত বাড়ির ভিটা খনন করে বহু লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশগুলোর হাত-পা ছিল দড়ি দিয়ে বাঁধা, চোখ মুখ ছিল কাপড় দিয়ে মোড়ানো। মুখের ভিতর ছিল কাপড় দিয়ে গোঁজা এবং প্রত্যেকটি লাশই ছিল গলাকাটা। অন্যান্য স্থানে মাথার খুলি ও হাড় পাওয়া যায়। শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। বালিয়াটি গ্রামের হরিদাস সাহা (৫৫), অতুল সাহা (৪৫), নিতাইচন্দ্র সাহা, রাধু ঘোষ ও আওলাদ হোসেন গণহত্যার শিকার হন। হত্যা করা হয় গাঙ্গুটিয়া গ্রামের সুধীর রায়, ফালু রায়, ডা. বিজয় সাহা ও মৃণালকান্তি রায়; কমলপুর গ্রামের মুক্তার আলী, পালা গ্রামের ফালু মিঞা, কাউনারা গ্রামের হালিম ফকির, আমতা গ্রামের যতীন কর্মকার, নয়াপাড়া গ্রামের শ্যাম সাহা, হাজীপুর গ্রামের হযরত আলী ও সরকারি ডাক্তার নরেন্দ্র ঘোষকে। যতীন কর্মকারের ১৫ বছরের নাতিকে চোখ উপড়ে ফেলে হত্যা করা হয়। নারী নির্যাতনের ঘটনাও রয়েছে। ঘটনা ঘটে চর সাটুরিয়া ও পাড়া গ্রামে। বংরই গ্রামের আব্দুল লতিফ তালুকদারের বাড়িতে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। ২১ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা সাটুরিয়াকে শত্রুমুক্ত করে।

বিজ্ঞাপন

নদী তীরবর্তী দৌলতপুর থানায় বড় বাঘুটিয়া, আরা ও গোবিন্দপুর অ লগুলোতে প্রধানত লুটপাট করা হয়। শহিদ নামের একজন দৌলতপুরে নিহত হয়। হরিরামপুর থানার নির্যাতন ও হত্যা সম্পর্কে আব্দুর রউফ খানের বর্ণনা হচ্ছে, ‘পাকিস্তানি সেনাবাহিনী প্রতিনিয়তই হরিরামপুরের বিভিন্ন অ ল থেকে স্বাধীনতার সপক্ষের লোকদের ধরে এনে ক্যাম্পের কুলুবাড়ির খালের উপরে নির্মিত কাঠের ব্রীজে নিয়ে জবাই করে হত্যা করা হতো। নিকটস্থ চড়াই বিলের মাঝখানে এ জাতীয় গলাকাটা অনেক লাশ প্রায়ই ভাসতে দেখা যেত।’ সতীশ বোস গ্রাম- বাদার খাইয়া, ডা. আনন্দমোহন সাহা, রামকৃষ্ট সাহা শরৎ ঘোষ গ্রাম- পাঠানকান্দি, বিনোদ ঘোষ, শচীন চন্দ্র দাস, কেশব শীল প্রমূখ ব্যক্তির লাশ সনাক্ত করা হয়েছিল।

ঘিওর থানায় ২২ নভেম্বর রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী স্বাধীনতাবিরোধীদের সহায়তায় গ্রামের হিন্দুদেরকে বেছে বেছে হত্যা করে। বিক্ষিপ্ত গুলিতে বাদ পড়ে না মুসলমান। কোন মানুষ নিরাপদ নয়। গণহত্যার যজ্ঞ চলে বাংলাদেশে। মানিকগঞ্জের অভিজ্ঞতাও বিচ্ছিন্ন নয়। মানিকগজ্ঞের খ্যাতিমান জমিদার সিদ্ধেশ^রী প্রসাদ রায় চৌধুরী আত্মগোপন করেও রেহাই পান নি। তার পরনের ধূতি গায়ে পেঁচিয়ে শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। সকাল ৮ ঘটিকা পর্যন্ত হত্যাকান্ড অব্যাহত থাকে। এ ঘটনায় ৩৫ জনকে হত্যা করা হয়। সবগুলো লাশ সারাদিন খোলা আকাশের নিচে পড়ে থাকে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী গ্রাম ত্যাগ করলে নিহতদের তেরশ্রী গ্রামেই গণকবর দেওয়া হয়। আজও সে গণকবর তেরশ্রী হত্যাকান্ডের নীরব সাক্ষী হয়ে আছে।

শিবালয় থানায় বহু গণহত্যা, নারী নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, লুন্ঠন ও অন্যান্য অপরাধ সংঘটিত হয়। স্বাধীনতা বিরোধীরা মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প ৩০ কিলোমিটার দূর হরিরামপুর থাকার কারণে বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠে। নির্যাতনের শিকার বিশেষ করে মহাসড়কের উত্তরাংশের এলাকাগুলো হচ্ছে উত্তর উথলী, তেওতা, মাগুড়াইল, মিরপুর, জাফরগঞ্জ ইত্যাদি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী ঘাতক-দালালদের মুক্তিযুদ্ধকালীন গণহত্যা, নারী নির্যাতন, অগ্নি সংযোগ, লুটপাট ইত্যাদি গুরুতর ফৌজদারি অপরাধের বিচারের জন্য ১৯৭২ সালে মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার দালাল (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আইন জারি করে ৬ শত অভিযুক্ত অপরাধীর নামের তালিকা প্রকাশ করে। এর মধ্যে ৯ জন অভিযুক্তই শিবালয় থানার বিভিন্ন গ্রামের অধিবাসী এবং ২ জন ছিল দৌলতপুর থানার অধিবাসী। জুলাই-অগাষ্ট মাসে নালী গ্রামের সফিউদ্দিন মোল্লাকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করা হয়। সামসুদ্দিন, অবনীকুমার রায় ও পুত্রসহ প্রফুল্ল চন্দ্র নাগ এবং এমবিবিএস পড়–য়া একজন ছাত্র যার নাম জানা যায়নি ক্যাম্পে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। এমবিবিএস ছাত্রের ডায়েরিতে ৭ মার্চের ভাষণের অংশবিশেষ লেখা থাকার অপরাধে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে পয়লা গ্রামের প্রীত্তিশ সাহাকে হাত-পা বেঁধে হত্যা করা হয়। গণহত্যা করা হয় আমডালা ও টেপড়া এলাকায়। হত্যাকান্ডে প্রাণ হারান কল্যাণ কর্মকার, সন্তোষ বোস, স্বদেশ বসু ও অবনীকুমার। মিরপুর গ্রামে ৮০ বছরের বৃদ্ধকে হত্যা করা হয়। লোকটির মাথা ও ডান হাতের বাহু কেটে শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়।

বিজ্ঞাপন

বাংলাদেশের বিজয় ১৬ ডিসেম্বর এর তিন দিন পূর্বে মানিকগঞ্জ হানাদারমুক্ত হয়। অর্জিত হয় জেলার স্বাধীনতার বিজয়। এ দিবস স্মরণে বিজয় উৎসব আয়োজন চলে মানিকগঞ্জের সর্বত্র। আয়োজনের মূল আকর্ষণ থাকে জেলা শহরের বিজয় মেলা। আলোচনা, সভা, স্মৃতিচারণ, সংস্কৃতি চর্চা, সার্কাস, গ্রামীণ উপকরণ কেনা বেচা, পিঠা খাওয়া, আপ্যায়ন এ এক মহাযজ্ঞের আয়োজন। সকলের মিলন মেলা এক মহাসম্মিলন। মানিকগঞ্জ বাংলাদেশ এবং বিশ্বকে বিজয় মেলার আয়োজনে স্বাগত ও উষ্ণ অভিবাদন জ্ঞাপন করে।

১৩ ডিসেম্বর মানিকগঞ্জের বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশে ক্ষুধা এবং দারিদ্র্য থাকবে ইতিহাসের যাদুঘরে। জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা- জাতীয় নীতি সকলের জীবনে পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন এবং বিকশিত হোক- এটিই দেশের নাগরিকের আশা ও আকাঙ্খা।

উন্নয়ন কর্মী ও কলাম লেখক।

বিজ্ঞাপন

সংবাদটি শেয়ার করুন

নিউজলেটার সাবসক্রাইব

জনপ্রিয়

আপনার জন্য আরো কিছু সংবাদ
সম্পর্কিত

পর্যটন ব্যবসা এগিয়ে নিতে নেপাল-বাংলাদেশ এলায়েন্স গঠন

কাঠমান্ডু (নেপাল) সংবাদদাতা নেপাল বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ অ্যাসোসিয়েশন (এনবিএফএ) গতকাল সকালে...