কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ১৬ ও ১৭ জানুয়ারী ২০২৪ অনলাইন ভার্সনে প্রকাশিত শিরোনামে পালিয়ে ”বিমানের দুই কর্মকর্তা লাপাত্তা, তথ্য পাচারের শঙ্কা” বা “পালিয়ে কানাডায় ’বিমান কর্মকর্তা’, প্রতিবেদনের প্রতি আমার দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। প্রতিবেদনের সাথে আমার ছবি সংযুক্তি রয়েছে এবং যেখানে তথ্যগত ভুল রয়েছে এবং সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি।
”বিমানের দুই কর্মকর্তা লাপাত্তা, তথ্য পাচারের শঙ্কা” প্রতিবেদনের প্রতি আমার দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। প্রতিবেদনের সাথে আমার ছবি সংযুক্তি রয়েছে এবং যেখানে তথ্যগত ভুল রয়েছে এবং সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি।
আমি কোনভাবেই আত্নগোপন কিংবা পালিয়ে বেড়াচ্ছি না। আমি উল্লেখ করতে চাই গত ৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে অফিসিয়ালি বাংলাদেশ বিমান থেকে অব্যহতির জন্য দরখাস্ত করি। সেখানে চাকুরির সকল বিধিবিধান অনুসরন করে কর্তৃপক্ষের অনুরোধে একমাসের পরিবর্তে অতিরিক্ত আরো একমাসের বেশী সময় দিয়ে ৭ ডিসেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার আমার শেষ অফিস কার্যদিবস এর বিষয উল্লেখ করি।
পুনরায় ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে প্রশাসন বিভাগে অব্যহতি পত্রের বিষয়ে পুনরায় চিঠি প্রদান করি এবং অফিসিয়াল পরিচয় পত্র প্রশাসন শাখায় জমা প্রদান করি। এখানে উল্লেখ্য যে, আমি ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ বিমান থেকে বেতনসহ সকল সুবিধাদি ভোগ করেছি।
অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য প্রতিবেদনে আমাকে পলাতক, দেশের মধ্যে আত্নগোপনে থাকা উল্লেখ করা হয়েছে। যা সর্বেব মিথ্যা ও বানোয়াট।
সত্য ঘটনা উল্লেখ করে প্রতিবেদনটি সংশোধন করার জন্য বিনীত অনুরোধ করেছি।