২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ❑ ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১১ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি ❑ সোমবার

নভেম্বরে পালিত হতে যাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস সপ্তাহ

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স দুর্যোগ মুহূর্তে সম্মুখ সারির যোদ্ধার ভূমিকা পালন করছেঃ ডিজি

অনলাইন ডেস্ক, অধিকরণ ডট কম

অধিকরণ অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি অনুসরণ করুন

বিজ্ঞাপন

ফায়ার ফাইটাররা দুর্যোগ, দুর্ঘটনা ও অগ্নিকান্ডে প্রথম সাড়াদানকারী প্রতিষ্ঠান

শামসুল হক বসুনিয়া/ জি আর পারভেজ

বিজ্ঞাপন

জনগণের সেবায় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর। যে কোন দুর্যোগ, দুর্ঘটনা ও অগ্নিকান্ডে প্রথম সাড়াদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘটনাস্থলে গিয়ে হাজির হয় এই অধিদপ্তরের সেবাদানকারী সদস্যরা। অগ্নি দুর্ঘটনা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ কবলিতদের উদ্ধার করতে তারাই সর্বপ্রথম এগিয়ে আসে। এভাবে সাধারণ মানুষের মাঝে আশার সঞ্চার করে দুর্যোগ ও দুর্ঘটনায় পাশে পতিতদের গিয়ে দাঁড়ায় ফায়ার ফাইটাররা। ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: মাইন উদ্দিন দৈনিক অধিকরণকে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন। দুর্যোগ দুর্ঘটনা হ্রাস করি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ি” এই প্রতিপাদ্য নিয়ে আগামী নভেম্ভর মাসে ‘ফায়ার সপ্তাহ’ পালন করতে যাচ্ছে এই অধিদপ্তর। এই সপ্তাহ পালনের ফোকাল পয়েন্ট হচ্ছে: দুর্ঘটনা ও অগ্নিকান্ডের পেছনের মূল কারণ খুঁজে বের করা ও তার তাৎক্ষণিক সমাধান দেয়াই আমাদের মৌলিক কাজ। এ উপলক্ষে জনগণের উদ্দেশে ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স ডিজি বলেন, আসুন আমরা দুর্যোগ ও অগ্নি দুর্ঘটনা মোকাবেলায় জনসচেতনতার দুর্ভেদ্য ঐক্য গড়ে তুলি। এ ব্যাপারে ডিজির দেয়া সাক্ষাৎকারটি অধিকরণের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল।

দৈনিক অধিকরণ: বিশ্বের সর্বাধিক উচ্চতর টিটিএল উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে বহুতল ভবনে অগ্নিকান্ড থেকে বাঁচানোর সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হয়েছে। এই পদক্ষেপের কারণে রাজধানী ঢাকার কোন বহুতল ভবনের অগ্নিকান্ডের ঘটনা মোকাবেলা করা গেলেও রাজধানীর বাইরের বহুতল ভবনের অগ্নিকান্ড মোকাবেলা করা কি সম্ভব হবে?

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: গত ১৬ অক্টোবর অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে নির্মিত টিটিএল উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের নবতর যাত্রা শুরু হয়েছে। ৬৮ মিটার দীর্ঘ এই ল্যাডার যা ২৪ তলা উচ্চ ভবনে সংঘটিত অগ্নিকান্ডের আগুন নেভাতে সক্ষম ও অগ্নিকবলিত স্থান থেকে বিপদগ্রস্থ মানুষকে নিরাপদে নিচে নামিয়ে আনতে পারে এই অদ্ভূত যন্ত্র।

এই পদেেপর কারণে রাজধানী ঢাকার কোন অগ্নিকান্ডের ঘটনা মোকাবেলা করা সহজ হয়েছে। রাজধানীর বাইরের বহুতল ভবনের অগ্নিকান্ড মোকাবেলা করতে ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা বরিশালসহ প্রতিটি বিভাগে এই অত্যাধুনিক ল্যাডার পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। জনগণের সর্বোচ্চ সুবিধা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

দৈনিক অধিকরণ: ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স অগ্নিকান্ডসহ সকল দুর্যোগ মোকাবেলা ও নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতকরণে কাজ করে যাচ্ছে এই সুবিধা জনগণের আরো দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে কি কি পদক্ষেপ নিয়েছেন?

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স অগ্নিকান্ডসহ সকল দুর্যোগ মোকাবেলা ও নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে ৩টি ক্যাটাগরিতে বা ৩টি কৌশলে পরিস্থিতি মোকাবেলার যে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে তা যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উন্নত বিশ্বের আদলে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। গোটাদেশের জনগণকে তিন ভাগে বিভক্ত করে শিল্পাঞ্চল, বাণিজ্যিক ও আবাসিক এলাকায় রূপান্তরিত করা হয়েছে। এ কারণে একেক অঞ্চলের দুর্ঘটনা একেকভাবে মোকাবেলা করার কর্মকৌশলও অবলম্বন করা হচ্ছে। এতে প্রতিটি জনপদের মানুষ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের কর্মতৎপরতার সুফল পাচ্ছে। সকল স্থানের জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাচ্ছে এই অধিদপ্তরের সেবা সুবিধা।

দৈনিক অধিকরণ: শিল্প-কারখানা ও বস্তি এলাকায় অগ্নিকান্ডের বিষয়টি কিভাবে সামাল দেয়ার কথা ভাবছেন? মানুষের জীবন ও সম্পদ শতভাগ নিরাপদ করার চিন্তা কিভাবে কার্যকর করবেন?

বিজ্ঞাপন

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: শিল্প-কারখানার অগ্নিকান্ড যেভাবে মোকাবেলা করা হচ্ছে তা বস্তি এলাকায় করা হয় না। সেখানে সংক্ষিপ্ত রাস্তা অতিক্রম উপযোগী যান যেমন মটর সাইকেল, পিকআপ, অগ্নিনির্বাপক(ফায়ার এক্সটিংগুইশার) ইত্যাদি নিয়ে আগুন নেভাতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।

আর শিল্পকারখানার জন্য নেয়া হয় কেমিকেল ও বয়লার বিস্ফোরণের পরিস্থিতি মোকাবেলার কার্যকরী পদক্ষেপ। এই লক্ষ্যে মালয়েশিয়া থেকে ইতোমধ্যে ১শ’ জনকে কেমিকেল ও হ্যাজারডাস পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য বিশেষ ট্রেনিং দিয়ে আনা হয়েছে। আমি মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণের পর ঢাকায় এই বিশেষ ট্রেনিং গ্রহণকারী ৪০ জন এবং চট্টগ্রামে ১২ জনকে মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া সকল মানুষের কাছে অগ্নিকান্ড থেকে বাঁচার উপায় সম্বলিত লিফলেট ও প্রচারপত্র ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। উপরন্ত ”ফায়ার সেফটি ম্যানেজার” নামে একটি প্রকল্পের অধীনে শিল্পকারখানার ম্যানেজারদের ব্যাচ করে এনে ফায়ার ফাইটিংয়ের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ও মহড়া দেয়া হচ্ছে। এদিকে গ্রামাঞ্চলে জলাধার ও পুকুরের পানির স্বল্পতা মোকাবেলায় যে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে তাতে অগ্নিকান্ড সংঘটিত হলে সহজে তা মোকাবেলা করা সম্ভব হবে।

দৈনিক অধিকরণ: অগ্নিকান্ড আরো সাফল্যের সঙ্গে মোকাবেলায় তৃণমূল থেকে আরো সচেতন করার লক্ষ্যে স্কুল থেকে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যসূচিতে অগ্নিনির্বাপনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় কিনা?

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, ভার্সিটি ও হলে শিক্ষার্থীদের কাছে গিয়ে আমরা তাদের অগ্নিকান্ড সম্পর্কে সচেতন করে তুলছি। শিক্ষার্থীদের পাঠ্যসূচিতে অগ্নিকান্ডের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করলে এ বিষয়টি আরো সহজভাবে মোকাবেলা করা সম্ভবপর বলে আমাদের অভিমত।

দৈনিক অধিকরণ: অগ্নিদুর্ঘটনা, বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা ও গ্যাস সিলিন্ডার দুর্ঘটনা মোকাবেলায় বেশিমাত্রায় ক্ষয়ক্ষতি দেখা যায়। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় আপনার অধিদপ্তর আর কি পদক্ষেপ নিতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: অগ্নিদুর্ঘটনা, বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা ও গ্যাস সিলিন্ডার দুর্ঘটনা মোকাবেলায় বেশিমাত্রায় য়তি দেখা যায়। এই পরিস্থিতির যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেজন্য বিদ্যুৎ ও গ্যাস সিলিন্ডার কর্মীদের ধাপে ধাপে ডেকে এনে প্রশিক্ষণ ও মহড়া দেয়া হচ্ছে যাতে বিষয়টি মোকাবেলায় তারা সক্ষমতার পরিচয় দিতে পারে। পাশাপাশি স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ডেকে নিয়ে আমরা মহড়া দেখাচ্ছি। উদ্দেশ্য তাদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করা। প্রতিমাসে আমরাএ ধরনের ৮শ’ স্থানে মহড়া দিয়ে থাকি। যা দর্শকদেরও বিপুলভাবে নাড়া দেয়।

দৈনিক অধিকরণ: ব্যাপক গণসচেতনার অভাবে দূরবর্তী গ্রাম এলাকায় অগ্নিকান্ডের কারণে মানুষ বিপুল ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এই ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনার কোন উদ্যোগ নেয়া হবে কি?

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: ব্যাপক গণ সচেতনতার কোন বিকল্প নেই। গ্রামঞ্চলের মানুষের মাঝে অগ্নিকান্ডের ক্ষতি কমাতে যেমন সচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে তেমনি তাদের কাছে ফায়ার স্টেশন পৌছে দেয়া হচ্ছে। এখন জেলা উপজেলা ছাড়িয়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে পৌছে যাচ্ছে ফায়ার স্টেশন। রাস্তা-ঘাটের যে স্বল্পতা ছিল তা বহুলাংশে ঘুচে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ৬০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গড়ে তোলার কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে ৪৯ হাজার স্বেচ্ছাসেবক তৈরি হয়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। স্বেচ্ছাসেবকদের প্রণোদনা হিসেবে ট্রেনিং চলাকালে খাবার ও আর্থিক সহায়তা দেয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গক্রমে ফায়ার সার্ভিস ডিজি বলেন, আগে যেখানে ২০৪টি ফায়ার স্টেশন ছিল বর্তমানে তা ৪৯০টি ফায়ার স্টেশনে উন্নীত হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ৭শ’৩৫ টি ফায়ার স্টেশন প্রতিষ্ঠা করা। এ ছাড়া আমাদের সার্ভিসে যুক্ত হয়েছে ড্রোন, রোবট ও অন্যান্য অত্যাধুনিক সরঞ্জামাদি।

দৈনিক অধিকরণ: অধিদপ্তরের অধীন মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় যে আন্তর্জাতিক ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ট্রেনিং একাডেমী নির্মিত হচ্ছে তা কতসাল নাগাদ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে চালু করা হবে?

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: অধিদপ্তরের অধীন মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় যে আন্তর্জাতিক ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ট্রেনিং একাডেমী নির্মিত হচ্ছে তা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফায়ার সার্ভিস ট্রেনিং একাডেমী নামে ২০২৫ সাল থেকে ট্রেনিং কার্যক্রম শুরু করা যাবে। এখন অবকাঠামো নির্মাণসহ আনুষঙ্গিক সকল কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানে দেশ-বিদেশের শিক্ষার্থীদেরও যোগ দেয়ার সুযোগ থাকবে উম্মুক্ত।

দৈনিক অধিকরণ: ফায়ার সার্ভিস ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের কার্যক্রম সম্পর্কে কিছু বলুন। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের শূণ্যপদে জনবল নিয়োগের গৃহীত পদক্ষেপের অগ্রগতি সম্পর্কে বলুন।

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: ফায়ার সার্ভিস ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে। সকলের মিলিত প্রচেষ্টায় ছোট পরিসরের এই ট্রাস্ট ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। অধিদপ্তরে কর্মরতদের মধ্যে যারা পঙ্গু ও গুরুতর অসুস্থ তাদের চিকিৎসা দেয়ার কাজ এই ট্রাস্ট করে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের আরো উৎসাহ দেয়ার জন্য চালু করা হয়েছে শিক্ষাবৃত্তি ও মেধাবৃত্তি। তাদের মেধা বিকাশে নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। এই অধিদপ্তরে ইতোমধ্যে একধাপে নিয়োগ পর্ব সম্পন্ন হয়েছে। নভেম্বরে আরো জনবল নিয়োগ দেয়া হবে। এই অধিদপ্তরে প্রণীত মাস্টার প্লান বাস্তবায়ন হলে জনবল দাঁড়াবে ৩১ হাজারে।

দৈনিক অধিকরণ: পাহাড় ধস ও বয়লার দুর্ঘটনা আর যাতে না ঘটে সেজন্য সতর্কতামূলক কি কি পদক্ষেপ নেয়া যায়?

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: পাহাড় ধস ও বয়লার দুর্ঘটনা আর যাতে না ঘটে সেজন্য সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। সর্বস্তরের মানুষের সুপারিশের ভিত্তিতে নেয়া হচ্ছে কার্যকর পদক্ষেপ। পাহাড় ধসে প্রাণহানির ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় জনসচেতনতা সৃষ্টির উপর আরো গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওয়ার্কশপ ও মত বিনিময় অনুষ্ঠান করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার আগে ও পরে করণীয় নির্ধারণ করে আগেভাগে পাহাড়ধস থেকে বাঁচার পদ্ধতি অবলম্বন করা হচ্ছে। এ সত্তে¡ও কোনভাবে পাহাড়ধস সংঘটিত হয়ে গেলে বেশি ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি ঠেকানোর উপায় অবলম্বন করা হচ্ছে।

দৈনিক অধিকরণ: সরকারের এই প্রতিষ্ঠানের সাথে জনগণের সম্পৃক্ততা আরো কিভাবে বাড়ানো যায়?

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: সরকারের এই প্রতিষ্ঠানের সাথে জনগণের আরো সম্পৃক্ততা বাড়াতে যেমন প্রশিক্ষণ, জনসচেতনতা সৃষ্টি ও গণমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের প্রতি মনোযোগ দেয়া হয়েছে তেমনি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে দুর্ঘটনা প্রতিরোধের। নেয়া হয়েছে ও হচ্ছে আরো অত্যাধুনিক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করে এই অধিদপ্তরে যুক্ত করার। বিভিন্ন অ্যাপসও এরই সাথে যুক্ত করা হচ্ছে।

ফায়ার সার্ভিস ডিজি: দৈনিক অধিকরণকে ধন্যবাদ।

দৈনিক অধিকরণ: আপনাকেও ধন্যবাদ স্যার।

বিজ্ঞাপন

সংবাদটি শেয়ার করুন

নিউজলেটার সাবসক্রাইব

সমসাময়িক আরও কিছু সাক্ষাৎকার

জনপ্রিয় সাক্ষাৎকার সমূহ

ফ্যাশন ডিজাইনে একজন সফল মহিলা উদ্যোক্তার গল্প

সানজিদা ইমা, নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজের অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্স...

নতুন প্রজন্মকে চাকুরী না খুঁজে নিজে কিছু করতে হবে

আইসিটি সেক্টরের শিল্প উদ্যোক্তা মোঃ মোশারফ হোসেন ঃ হুমায়ূন মুজিব ‘সমস্যা...

স্বাস্থ্য সেবা ও স্বাস্থ্য শিক্ষার মানোন্নয়নে নিপোর্ট এর ভূমিকা : মহাপরিচালক মোঃ শাহজাহান

বিশেষ প্রতিবেদক কোভিড-১৯ অতিমারি এবং এক অনাকাংখিত যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্য...

মানি লন্ডারিং ঠেকাতে পিবিআইকে ক্ষমতা দেয়া হচ্ছে : বনজ কুমার মজুমদার

জি আর পারভেজ পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) পুলিশের ইউনিফর্মের...